যারা ইতিহাস চর্চা করেন, তারা আলেকক্সিস দ্য একিউভিলের (অষবীরং ফব ঞড়পয়ঁবারষষব) লেখনির সঙ্গে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস লিখে তিনি বিখ্যাত হয়েছিলেন। যদিও তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন না। ফরাসি এই দার্শনিক গণতান্ত্রিক সমাজে সংবাদপত্রের প্রয়োজজনীয়তা ও গুরুত্বের কথা বোঝাতে গিয়ে লিখেছিলেনÑ ‘ও ধস ভড়ৎ ভৎড়স ফবহুরহম ঃযধঃ হবংিঢ়ধঢ়বৎং রহ ফবসড়পৎধঃরপ পড়ঁহঃৎরবং ষবধফ পরঃরুবহং ঃড় ফড় াবৎু রষষ পড়হংরফবৎবফ ঃযরহম রহ পড়সসড়হ; নঁঃ রিঃযড়ঁঃ হবংিঢ়ধঢ়বৎং...
Prof Dr Tareque Shamsur Rehman
In his Office at UGC Bangladesh
Prof Rahman With US Congressman Joseph Crowley
here you go!!!
Prof Dr Tareque Shamsur Rahman
During his stay in Germany
Prof Dr Tareque Shamsur Rahman
At Fatih University, Turkey during his recent visit.
Prof Dr Tareque Shamsur Rehman
In front of an Ethnic Mud House in Mexico
দক্ষিণ এশিয়ায় সমরাস্ত্রের প্রতিযোগিতা
গত ১০ ফেব্রুয়ারি সংবাদপত্রগুলোয় ছাপা হয় একটি প্রতিবেদন। এতে বলা হয়, ২০২০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়ের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়ার পর চতুর্থ স্থানটি দখল করে নেবে ভারত। ওই সময় দেশটির প্রতিরক্ষা ব্যয় ৬৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে পৌঁছবে। ৫ ফেব্রুয়ারি অন্য এক সংবাদে বলা হয়, ভারত চীনের সীমান্তজুড়ে নতুন একটি পার্বত্য কোর গঠন করবে এবং এ বাহিনী গঠনে খরচ হবে ৬৯ হাজার কোটি রুপি। ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকায় এ খবর ছাপা হয়েছিল। আর ওই পত্রিকার...
শাহবাগ আন্দোলনের শেষ কোথায়?
একটা প্রশ্ন এখন বিভিন্ন মহলে প্রকাশ্যেই আলোচিত হচ্ছে। তা হল শাহবাগ গণঅভ্যুত্থানের শেষ কোথায়? নতুন নতুন কর্মসূচি আসছে। তবে মূল দাবি থেকে তরুণরা ফিরে আসেনি। তাদের দাবি এখন দুটি বিষয়ে আবদ্ধ হয়ে গেছে। এক. যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি। দুই. জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা। গত ২২ ফেব্র“য়ারি জামায়াত সমর্থিত ইসলামপন্থী দলগুলোর দেশজুড়ে তাণ্ডবের পর শাহবাগ চত্বরের তরুণরা মিরপুরেও গণসমাবেশ করেছে। তারা ঘোষণা করেছে, তাদের অবস্থান কর্মসূচি আগের মতোই চলবে। অন্যদিকে ইসলামপন্থীরা...
‘অক্যুপাই শাহবাগ’ আন্দোলনের প্লাস-মাইনাস
‘অক্যুপাই
শাহবাগ’ আন্দোলন আপাতত: একটি পরিসমাপ্তির দিকে গিয়েছিল। গত ২১ ফেব্র“য়ারি
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ঘোষণা করা হয় ছয় দফা কর্মসূচি। আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে
জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন
ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্কের নেতারা। চব্বিশ ঘণ্টার অবস্থান
কর্মসূচি আর থাকবে না; তবে আন্দোলন চলবে ভিন্ন মাত্রায় এই ছিল সেদিনের
সিদ্ধান্ত। কিন্তু গত শুক্রবার বিপক্ষরা ঢাকাসহ সারাদেশে যে কর্মকাণ্ড
চালায় এর পরিপ্রেক্ষিতে...
যেতে হবে অনেক দূর
শাহবাগ আন্দোলন এখন কোন পথে? গত ২১ ফেব্রুয়ারি ৬ দফা ঘোষণার মধ্য দিয়ে শাহবাগ আন্দোলনের টানা ১৭ দিনের অবস্থান কর্মসূচি পরিসমাপ্তি ঘোষণা করা হলেও গত শুক্রবার জামায়াত সমর্থিত ইসলামী দলগুলোর তাণ্ডবের পর শাহবাগ চত্বরে আবার ফিরে এসেছে আন্দোলনকারীরা। রাজনীতি আবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এটা অস্বীকার করা যাবে না, এ দেশের তরুণ প্রজন্মের বড় বিজয় অর্জিত হয়েছে। ৬ দফা তারা দিয়েছে বটে, কিন্তু এখন যেতে হবে অনেক দূর। যে প্রত্যাশা তরুণরা সৃষ্টি করেছে, সে...
শাহবাগ চত্বরে গণমানুষের কথা নেই
তরুণদের আবেগকে আমি সমর্থন করি। ওরাই পারে সমাজটা বদলে দিতে। অনেক আগে কবি হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন, ‘এখন যৌবন যার, যুদ্ধে যাবার শ্রেষ্ঠ সময় তার’। যৌবনের এই তাগিদ হাজার হাজার তরুণকে শাহবাগে নিয়ে এসেছে। সেখানে স্লোগানের ভাষায় গণমানুষের কোনো কথা নেই। তরুণরা প্রতিবাদী হবে, এটা আমরা চাই। কিন্তু তাদের মুখে দুর্নীতি, শেয়ারবাজার, পদ্মাসেতু, হলমার্ক, ডেসটিনির দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্লোগান নেই কেন? নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের...
বদলে যাওয়ার দিন
সেই কবে কবি হেলাল হাফিজ লিখেছিলেন, 'এখন যৌবন যার, যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।' তারপর বুড়িগঙ্গায় অনেক পানি বয়ে গেছে। সরকার এসেছে। গেছে। কিন্তু পরিবর্তন হয়েছে সামান্যই। ভাষার মাসে সারা বিশ্ব বাংলাদেশকে দেখল এক ভিন্ন বাংলাদেশকে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ সারা জাতিকে একত্র করেছিল। গুটিকয়েক স্বাধীনতাবিরোধী বাদে সারা জাতি এক পতাকাতলে একত্র হয়েছিল- স্বাধীনতা। আজ ৪২ বছর পর বিশ্ব দেখছে এক 'দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ'। দিনের পর দিন শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে...
‘অক্যুপাই শাহবাগ’ যে আবেদন সৃষ্টি করেছে

গত শুক্রবার ১৫ ফেব্র“য়ারি প্রজন্ম চত্বরে গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য এ আন্দোলন কোন দিকে যাচ্ছে, তা বোঝা। প্রচুর মানুষ। একদিকে বইমেলা, অন্যদিকে প্রজন্ম চত্বরের স্লোগান। সাধারণ মানুষ হয়ে প্রজন্ম চত্বরে আগেও গেছি সংহতি জানাতে, গত শুক্রবারও গেলাম। সেই মুখ, সেই স্লোগান। আদিবাসী ছাত্ররাও এসেছে। তারাও স্লোগান দিচ্ছে তাদের ভাষায়। আর সে স্লোগানে সুর মিলিয়েছে বাঙালিরা। এ এক মহামিলন মেলা। এ মেলা দেখেনি কেউ কোনো দিন। কিন্তু এর শেষ কোথায়? শুক্রবার একটি সিদ্ধান্ত...
যেন এক টুকরো তাহরির স্কয়ার
কায়রোর তাহরির স্কয়ারের নাম জানে না, এমন লোক বাংলাদেশে আমার ধারণা খুব কমই আছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজš§, যারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, তাদের কাছে তাহরির স্কয়ার বিস্ময়ের একটি ‘সিম্বল’। ২০১১ সালের ফেব্র“য়ারি মাস। উত্তাল তাহরির স্কয়ার। হাজার হাজার মানুষ। বেশির ভাগই তরুণ। তাদের দাবি হোসনি মোবারকের পদত্যাগের, যিনি ১৯৮১ সাল থেকে তখন পর্যন্ত ক্ষমতায় আছেন। আরও থাকতে চান। ২০০৬ সালে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, তিনি আজীবন প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকবেন।...
Subscribe to:
Posts (Atom)