রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং সমসাময়িক ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ সংক্রান্ত অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমানের একটি ওয়েবসাইট। লেখকের অনুমতি বাদে এই সাইট থেকে কোনো লেখা অন্য কোথাও আপলোড, পাবলিশ কিংবা ছাপাবেন না। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন লেখকের সাথে

রেজিস্ট্রার যখন উপাচার্য!





সাম্প্রতিক সময়ে একটি আলোচিত সংবাদের জন্ম দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২০ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক স্মারকলিপিতে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) উপাচার্যের মেয়াদপূর্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য রেজিস্ট্রারকে সেখানে উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।


রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম উপাচার্যের ‘সাময়িক’ দায়িত্ব নিয়েছেন এবং উপাচার্যের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ আদেশটি যিনি স্বাক্ষর করেছেন তিনি একজন সিনিয়র সহকারী সচিব। এ ঘটনার রেশ ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা ডুয়েটের (গাজীপুর) রেজিস্ট্রারকেও উপাচার্যের চলতি দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে ড. আসাদুজ্জামান ডুয়েটের একজন শিক্ষক। এ দুটি ঘটনায় অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি আপত্তি ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ‘ঘটনা’ ভাইরাল হয়ে গেছে। নিন্দা ও প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনা অনেকগুলো প্রশ্ন সামনে নিয়ে এলো, যা উচ্চশিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত-


এক. একজন রেজিস্ট্রারকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় উপাচার্য পদের জন্য ‘যোগ্য’ বলে বিবেচনা করছে। ওই বিশ্ববিদ্যালয় দুটির সিনিয়র শিক্ষকদের ‘যোগ্য’ মনে করেনি। এ প্রবণতা উচ্চশিক্ষার জন্য কোনো ভালো খবর নয়। আমার কাছে ব্যক্তি এখানে প্রধান নয়, প্রধান হচ্ছে ‘রেজিস্ট্রার’ পদটি। এ পদটি কি উপাচার্যের সমমানের? একজন শিক্ষাবিদই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হবেন, হোক না তা সাময়িক। কিন্তু তাই বলে একজন রেজিস্ট্রারকে উপাচার্য! একজন রেজিস্ট্রার তো প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তিনি যদি উপাচার্যের ‘চলতি দায়িত্ব’ পান, তাহলে শিক্ষকদের মান-মর্যাদা থাকল কোথায়?


দুই. প্রজ্ঞাপন দুটি স্বাক্ষর করেছেন একজন সিনিয়র সহকারী সচিব। অর্থাৎ আমলা। তবে এটা ঠিক, এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা একজন জুনিয়র বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের নেই। এক্ষেত্রে সন্দেহাতীতভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, এমনকি ধারণা করছি শিক্ষামন্ত্রীরও অনুমোদন রয়েছে। যদি তা-ই হয়ে থাকে, তাহলে আমি অত্যন্ত দুঃখিত আমাদের শিক্ষা সচিবের ‘সিদ্ধান্ত নেয়ার’ ক্ষমতা দেখে! তিনি নিশ্চয়ই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা সম্পর্কে তার ভালো ধারণা থাকার কথা। একজন রেজিস্ট্রার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ‘সাময়িক’ দায়িত্ব নিতে পারেন না। সচিব কি এটা উপলব্ধি করেননি? তিনি ‘ফাইলে’ অনুমোদন দিয়েছেন, অতঃপর বিভিন্ন ‘টেবিল’ ঘুরে সিনিয়র সহকারী সচিবের স্বাক্ষর হয়ে তা প্রজ্ঞাপন আকারে ইস্যু করা হয়েছে। এক্ষেত্রে শিক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন কি নেয়া হয়েছিল?


তিন. এখন তো ‘তদবিরের’ যুগ! তদবির করে অনেকেই উপাচার্য হচ্ছেন এবং হবেনও। যিনি কোনো দিন তার কর্মজীবনে একদিনের জন্যও ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি পর্যন্ত ব্যবহার করেননি, তিনি এবং তারা এখন নিত্যদিন সংবাদপত্রে বঙ্গবন্ধু বলতে অজ্ঞান, পত্রিকায় কলাম লিখছেন দিনের পর দিন। তাদের উদ্দেশ্য একটাই- উপাচার্য, সহ-উপাচার্য অথবা ট্রেজারারের পদটি বাগিয়ে নেয়া। নিজেকে অতি বেশি আওয়ামী লীগ হিসেবে প্রচার করা। সাহেদের ঘটনায় বারবার আলোচিত হয়েছিল, ‘বহিরাগত’রা দলে প্রবেশ করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। খোদ ওবায়দুল কাদেরের মতো রাজনীতিবিদ এই বহিরাগতদের ব্যাপারে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছিলেন। শিক্ষাঙ্গনেও এদের সংখ্যা বাড়ছে।


চার. উপাচার্য পদটি একটি একাডেমিক পদ। উপাচার্যের পদ যদি ‘শূন্য’ হয়, তাহলে একজন ডিন অথবা একজন সিনিয়র শিক্ষককে দায়িত্ব দেয়া উচিত, কোনো অবস্থাতেই একজন রেজিস্ট্রারকে নয়। এতে উপাচার্যের পদকে অসম্মান করা হয়। বিবেকবান কোনো শিক্ষক এখন আর উপাচার্য হতে চাইবেন না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই একজন অধ্যাপক রেজিস্ট্রারের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন (রাজশাহী ও চট্টগ্রাম)। কিন্তু ওইসব বিশ্ববিদ্যালয়ে কখনই ওই অধ্যাপক কাম রেজিস্ট্রারকে উপাচার্যের চলতি দায়িত্ব দেয়া হয়নি। একজন ‘যোগ্য’ ও দক্ষ এবং সিলেকশন গ্রেডের প্রফেসর যদি উপাচার্যের দায়িত্ব না পান, করোনা-পরবর্তী শিক্ষাব্যবস্থাকে ও তার প্রতিষ্ঠানকে তিনি গড়ে তুলতে পারবেন না। আমার দুঃখটা এখানেই যে, অনেক উপাচার্যই আছেন (কারও কারও আবার পিএইচডি নেই), যারা সিলেকশন গ্রেড পাননি।


পাঁচ. সময় এসেছে একটা উপাচার্য প্যানেল তৈরি করার। এক্ষেত্রে দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ না দিয়ে যোগ্যতা, মেধা, নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি বিবেচনা করে সিনিয়র শিক্ষক, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের নিয়ে একটা উপাচার্য প্যানেল তৈরি করা হোক। সেখান থেকে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করা যেতে পারে। বুয়েটের অনেক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আছেন। প্রয়োজনে তাদেরকে পর্যায়ক্রমে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগ করা যেতে পারে।


ছয়. বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে ঢেলে সাজানো প্রয়োজন। মঞ্জুরি কমিশনে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। এখানে যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক সদস্য পদে নিয়োগ পাচ্ছেন না। ভাবতে অবাক লাগে, এখানে চেয়ারম্যান হিসেবে পিএইচডি ডিগ্রি ছাড়াও কেউ কেউ নিয়োগ পেয়েছিলেন। তদবির করে নিজের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে নিয়োগও দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান পদে থেকেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন- এমন অভিযোগও আছে। সবচেয়ে বড় কথা, বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫৩। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৭টি। বর্তমান ইউজিসির কাঠামোয় এত বিপুলসংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করা এককথায় অসম্ভব। দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ দেয়ার ফলে ইউজিসি তার ভাবমূর্তি হারিয়েছে। রেজিস্ট্রারকে উপাচার্যের ‘সাময়িক’ দায়িত্ব দেয়ার ঘটনায় ইউজিসির ভূমিকাও এখন সামনে চলে এলো। শিক্ষামন্ত্রী একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি। নিশ্চয়ই তিনি উপলব্ধি করবেন ইউজিসিকে ঢেলে সাজানো কেন প্রয়োজন।


সাত. রেজিস্ট্রারকে উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির একটি বক্তব্য পত্রপত্রিকায় ছাপা হয়েছে। তারা এ ঘটনার ‘নিন্দা’ জানাননি এবং তাদের বক্তব্য থেকে এটা মনে করা যেতে পারে যে তারা এটা মেনে নিয়েছেন। তবে তারা ‘বিব্রত’ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। তাদের বক্তব্যে তারা তাদের ভাষায় ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী’ অধ্যাপকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন। তাহলে কি আমরা ধরে নেব শেকৃবিতে ‘স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী নন’ এমন শিক্ষকও সেখানে আছেন! যদি থেকে থাকে, তাহলে তাদের চিহ্নিত করা হোক। না হলে এভাবে বিবৃতি দিয়ে শিক্ষকদের মাঝে ভাঙন সৃষ্টি করা কাম্য নয়।


আট. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা পরিষদের একটি বিবৃতিও ছাপা হয়েছে। তাতে রেজিস্ট্রারকে ভিসির দায়িত্ব দেয়ায় তারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। তারা মনে করছেন এটা ‘সময়োপযোগী’ সিদ্ধান্ত। তারা এটাও বলেছেন বিবৃতিতে যে, এ ঘটনা (রেজিস্ট্রারকে উপাচার্যের দায়িত্ব) ভবিষ্যতে একটি প্রশংসনীয় উদাহরণ হয়ে থাকবে। আমি জানি না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফেডারেশনের নেতারা এ বিবৃতি দেখেছেন কিনা। এটা তো উদ্বেগজনক! এবং একই সঙ্গে রেজিস্ট্রার মহোদয়দের উপাচার্যের দায়িত্ব দিতে উৎসাহিত করা। কর্মকর্তা পরিষদ কি এভাবে বিবৃতি দিতে পারে? এ ধরনের বিবৃতি কি শিক্ষকদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের একটা দ্বন্দ্ব তৈরি করবে না? বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি ‘প্রশংসনীয় উদাহরণ’ হয়ে থাকবে! আসলেই কি এ সিদ্ধান্ত একটি ‘প্রশংসনীয় উদাহরণ’ হবে, নাকি বিতর্কিত একটি সিদ্ধান্ত হবে?


নয়. রেজিস্ট্রারকে উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব দেয়ার প্রায় ৭ দিন পার হয়ে যাওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের কোনো বিবৃতি আমার চোখে পড়েনি। ফেডারেশন ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্ব করে। শিক্ষকদের স্বার্থ তারা দেখেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ফেডারেশনের নেতাদের চোখে কি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এ সিদ্ধান্ত কোনো গুরুত্ব বহন করে না? নাকি শিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘অসন্তুষ্ট’ হবে, এটা বিবেচনায় নিয়ে তারা কোনো বিবৃতি দিতে চান না? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিশ্চয়ই আশা করবেন ফেডারেশন এ ব্যাপারে একটি বক্তব্য উপস্থাপন করবে। তা না হলে ফেডারেশনের ভূমিকা নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠবেই।


দশ. হবিগঞ্জে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য সংসদে আইন পাস হয়েছে। কিন্তু কোথায় তা প্রতিষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে দুই সংসদ সদস্যের মধ্যে টানাটানি শুরু হয়েছে বলে একটি সংবাদপত্র প্রতিবেদন করেছে। এখন মন্ত্রী-এমপিরা যদি নিজ নিজ এলাকায় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে চান, তাহলে যে প্রশ্নটি ওঠে তা হচ্ছে, এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য সফল হবে কি না? শিক্ষামন্ত্রী নিজের এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। মৎস্যমন্ত্রীও তার এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় চেয়েছেন। ধারণা করছি, মাননীয় মন্ত্রীদের অনেকেই হয়তো এমনটি চাইবেন। এত বিশ্ববিদ্যালয় কি আদৌ আমাদের দরকার? ওখানে কারা পড়াবেন? কারা শিক্ষক হবেন? এ দেশে সবার কি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া উচিত? শিক্ষামন্ত্রী একটি কমিশন গঠন করতে পারেন, যারা সরকারের কাছে রিপোর্ট দেবে কীভাবে আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচালিত হবে। তিনি যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে চান, আমার ধারণা, জাতি উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে একটি সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাবে। না হলে জেলায় জেলায় যেসব বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হবে, সেখানে উপাচার্য পদে যারা নিয়োগ পাবেন, তাদের অনেকেরই ব্যাকগ্রাউন্ড হবে হয় সামরিক-বেসামরিক আমলা, নতুবা ব্যবসায়ী! অনেক আমলাকে এখন নামের আগে ‘অধ্যাপক’ ব্যবহার করতে দেখি। এ রকম কোনো এক ‘অধ্যাপক’ যদি কোনো এক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হয়ে যান (?) আমি অবাক হব না। রেজিস্ট্রারকে যদি সাময়িকভাবে উপাচার্যের দায়িত্ব দেয়া হয়, তাহলে একজন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক-বেসামরিক আমলাকে উপাচার্যের দায়িত্ব দেয়া (?) কোনো অমূলক ঘটনা নয়। এটাও আমরা দেখতে পারি আগামী দিনে।


করোনা-পরবর্তী বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা উচিত। বিষয়টি নিয়ে ইউজিসি আদৌ কিছু ভাবছে বলে মনে হয় না। বিপুল জনগোষ্ঠীর এই দেশে এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের চাহিদা কতটুকু পূরণ করবে, এ নিয়ে চিন্তাভাবনা করা উচিত। একটা সংকটের মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছি। করোনার ‘দ্বিতীয় ওয়েভ’ শুরু হয়েছে বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আমাদের জানিয়েছেন। তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কী হবে? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর আগের অবস্থায় ফিরে যাবে না- বাস্তবতা এটাই। সুতরাং যে কোনো সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আমরা আরও যত্নবান হব- আমাদের প্রত্যাশা এটাই

Jugsntor

27.9.2020

1 comments:

  1. This is really interesting, You are a very skilled blogger.

    I have joined your rss feed and look forward to seeking
    more of your magnificent post. Also, I’ve shared your site in my social networks!
    microsoft office 2007 keys
    IDM
    Easeus Data Recovery
    Windows 7 activator
    4k video downloader
    Microsoft office 365
    Windows 10 activator
    xforce keygen

    ReplyDelete