প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮ ডিসেম্বর ভারত সফরে যাওয়ার কথা ছিল। তবে সফরটি স্থগিত হয়েছে। সফরের নতুন সময়সূচি শিগগিরই জানানো হবে বলে পত্রিকায় প্রকাশ। প্রধানমন্ত্রীর এ ভারত সফর অনেক আগেই প্রত্যাশিত ছিল। বিশেষ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের পর (২৭ মে, ২০১৫) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফিরতি ভারত সফর প্রত্যাশিত ছিল। বর্তমান সরকারের সময় বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশকিছু অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। ৪০ বছর ছিটমহল সমস্যা দুই দেশের মাঝে আস্থার সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় জটিলতা সৃষ্টি করেছিল। বাংলাদেশের ভেতরে ছিল ১১১টি ভারতীয় ছিটমহল, আর ভারতের ভেতরে ছিল ৫১টি। এ ছিটমহলগুলো এখন দুই দেশের মাঝে বণ্টন করা হয়েছে এবং এগুলোতে যারা বসবাস করতেন, তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী বাংলাদেশ ও ভারতে থেকে গেছেন। এটি ছিল একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। বাংলাদেশে অবৈধভাবে বসবাসরত ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদেরও ‘তাদের ইচ্ছায়’ ভারতের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। এটি নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের মাঝে একসময় একটি নেতিবাচক ধারণার জন্ম হয়েছিল।
ভারতের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছিল, অতীতে বাংলাদেশ সরকার ওইসব বিচ্ছিন্নতাবাদীকে আশ্রয় দিয়েছিল, যারা এখানে থেকে ভারতের বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কর্মকা-ে অংশ নিত। সেই সমস্যাটিরও সমাধান হয়েছে। বাংলাদেশের জ্বালানি সংকটে ভারত বিদ্যুৎ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। আমরা এখন ভারত থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছি। বাংলাদেশ ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দিয়েছে। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের ‘সাতবোন’ রাজ্যে এখন ভারতের পণ্য যাচ্ছে। কিন্তু বেশকিছু সমস্যা এখনও রয়ে গেছে। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি, টিপাইমুখ বাঁধ, আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প, ট্যারিফ ও প্যারা ট্যারিফজনিত সমস্যা, সীমান্ত হত্যা ইত্যাদি বিষয়ে সমস্যা রয়ে গেছে।
তবে বড় সমস্যা আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প নিয়ে। এটি নিয়ে খোদ ভারতেও বিতর্ক আছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মোদি ক্ষমতা গ্রহণ করে আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছিলেন। ভারতের সুপ্রিমকোর্টের একটি রায়ও আছে মোদির পক্ষে। বাংলাদেশ বারবার আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এ দেশের যে ক্ষতি হবে, সে কথা বলে আসছে। এখনও প্রকল্পটি বাতিল হয়েছে, এমন তথ্য আমাদের জানা নেই। সত্যিকার অর্থেই ভারত যদি এ প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে না যায়, তাহলে তাতে ভারতের পরিবেশবাদীরাই যে খুশি হবেন, তা নয়। বরং বাংলাদেশ বড় ধরনের পানি সংকট থেকে রক্ষা পাবে। একই কথা প্রযোজ্য টিপাইমুখ বাঁধের ক্ষেত্রেও। মোদি সরকার সাবেক মনমোহন সিং সরকারের দেয়া বক্তব্যই উল্লেখ করেছে মাত্র। তাদের ভাষায়, ভারত এমন কিছু করবে না যাতে বাংলাদেশের ক্ষতি হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ভারতেও এরই মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে এবং ভারত সরকার ৯ হাজার কোটি রুপি খরচও করে ফেলেছে। এ অর্থ তাহলে ব্যয় হলো কোথায়? গঙ্গা চুক্তি নিয়েও আলোচনার প্রয়োজন আছে। কেননা চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পাচ্ছে না। চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৭ সালে। জনসংখ্যা তখন বাড়বে তিনগুণ। পানির চাহিদাও বাড়বে। সুতরাং চুক্তিতে পর্যালোচনার যে সুযোগ রয়েছে, বাংলাদেশের উচিত এ ব্যাপারে ভারতকে রাজি করানো। অনুপ চেটিয়াকে (উলফা নেতা ও বাংলাদেশে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী) ফেরত দেয়া ও নূর হোসেনকে (নারায়ণগঞ্জ সাত খুনের আসামি) ফেরত আনার বিষয়টি একটি বড় ধরনের অগ্রগতি। নূর হোসেন কলকাতায় একটি অপরাধ করেছিলেন। সেই অপরাধে তার বিচার শুরু হয়েছিল সেখানে। বিচার চলাকালীনই তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছিল। এটি ছিল একটি আইনগত প্রশ্ন। তবে অনুপ চেটিয়ার সঙ্গে এ বিষয়টিকে মেলানো যাবে না। অনুপ চেটিয়া নিজেই ভারতে যেতে চেয়েছিলেন। আজও সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়নি সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং প্রতিশ্রুতি দেয়া সত্ত্বেও। সিদ্ধান্ত হয়েছিল, সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকরা আগামীতে দিল্লিতে মিলিত হবেন। কিন্তু তাতে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়নি। গেল বছর জেসিসির বৈঠক চলাকালীনও বিএসএফের গুলিতে তিন বাংলাদেশী আহত হয়েছিলেন। নেপাল, ভুটান, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও বাংলাদেশকে নিয়ে উপ-আঞ্চলিক জোটের যে ধারণা, তাতে মিয়ানমারের অন্তর্ভুক্তিও চাচ্ছেন মোদি। এতে নতুন একটি জোট গঠন হতে পারে। যদিও বিসিআইএম জোট (বাংলাদেশ, চীন, ভারত, মিয়ানমার) কাজ করছে এবং বাংলাদেশ এ জোট কার্যকরণে বড় ভূমিকা পালন করছে। এখন মোদির প্রস্তাবিত নয়া জোটের সঙ্গে বিসিআইএমের কী সম্পর্ক থাকবে, সেটা একটা প্রশ্ন হয়েই আছে।
দুই দেশের বাণিজ্য ৬ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু ভারতে বাংলাদেশের পণ্যের সম্প্রসারণে কোনো উদ্যোগের কথা বলা হচ্ছে না। ট্যারিফ ও প্যারা ট্যারিফের কারণে বাংলাদেশী পণ্য ভারতে বাজার পাচ্ছে না। ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ব্যাপারে বেশ অগ্রগতি হয়েছে। আমরা ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছি। আরও ৫০০ মেগাওয়াটের প্রতিশ্রুতি মিলেছে। আসলে বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে হবে আঞ্চলিক ভিত্তিতে। বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারত সম্মিলিতভাবে বিনিয়োগ করে হিমালয় অঞ্চলে বিপুল বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। কিন্তু ভারত এটা করছে দ্বিপক্ষীয়ভাবে।
ভারতের এ দ্বিপক্ষীয় নীতিতে লাভবান হচ্ছে ভারত। বাংলাদেশ লাভবান হচ্ছে না। চেন্নাই হয়ে কলকাতা, তারপর মংলা ও চট্টগ্রাম উপকূল পথকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত জাহাজ চলাচলের একটি সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত আদৌ কার্যকরী হয়নি। বাংলাদেশে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য একটি রফতানি প্রক্রিয়াজাত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু এ ব্যাপারে অগ্রগতির খবর আমরা তেমন একটা পাই না। রফতানি প্রক্রিয়াজাত অঞ্চলে ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা আদৌ বিনিয়োগ করবেন কিনা, সে ব্যাপারে সন্দেহ রয়েছে। ভারতীয় ব্যবসায়ীরা মূলত চান ব্যবসা। পুঁজি বিনিয়োগ নয়। গোহাটি-শিলং-ঢাকা বাস সার্ভিস চালুর বিষয়টি কিংবা মৈত্রী ট্রেনের বগির সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়টি এর আগে আলোচিত হয়েছে। এটা নতুন কিছু নয়। কিন্তু মৈত্রী ট্রেনে কেন যাত্রী বাড়ছে না, এ বিষয়টি তলিয়ে দেখা হয়নি। বাংলাদেশী যাত্রীরা মৈত্রী ট্রেনের যাত্রা পছন্দ করেন। কিন্তু ‘যাত্রী হয়রানি’ বন্ধ না হলে বগির সংখ্যা বাড়িয়েও কোনো লাভ হবে না। গোহাটি-শিলং বাস সার্ভিস শুনতে ভালো শোনায়। কিন্তু এ রুটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কে করবে? কবে হবে এসব কাজ? এসব ব্যাপারে আজ অবধি কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ভাঙা পথে এসি বাস চললে তাতে যাত্রী পাওয়া যাবে না! বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় রয়েছে অনেক। তিস্তার পানি বণ্টনের বিষয়টি এ মুহূর্তে অন্যতম আলোচিত বিষয়গুলোর মাঝে একটি। এখানে বাংলাদেশের স্বার্থ অনেক বেশি। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে তিস্তার পানি বণ্টনের দাবি করে আসছে। এক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি ঢাকায় এসে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপের পর তার ওপর আস্থা রাখতে বলেছিলেন। বাংলাদেশ আস্থা রেখে আসছে। কিন্তু মমতা ব্যানার্জি তার অবস্থানের পরিবর্তন করেছেন, এমন তথ্য আমাদের জানা নেই। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী যখন নয়াদিল্লি যাবেন, তখন তিনি তিস্তার ব্যাপারে একটি ভালো সংবাদ নিয়ে আসবেন, এটা আমরা আশা করতে পারি না। সমস্যাটা ভারতের। কিন্তু আমরা তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা চাই। আন্তর্জাতিক আইন আমাদের পক্ষে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্যা মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে। মমতার জন্য তিস্তার পানি একটি ‘রাজনৈতিক ইস্যু’। ২০১৯ সালে সেখানে লোকসভার নির্বাচন (১৭তম)। লোকসভার নির্বাচন এবং সর্বশেষ উপনির্বাচনেও তৃণমূলের পক্ষে বেশি ভোট পড়েছে। সুতরাং তিস্তা তার জন্য একটি ইস্যু। এটি তিনি আবারও ব্যবহার করবেন। দিল্লিকে তিনি ছাড় দেবেন না এতটুকুও। এর আগে সীমান্ত চুক্তিতে তিনি রাজি হয়েছিলেন কেন্দ্র থেকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পরই। তিস্তা চুক্তির ব্যাপারেও তিনি সম্মতি দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে তিনি তার নিজের স্বার্থ দেখবেন। বাংলাদেশের স্বার্থ তার কাছে কখনও মুখ্য ছিল না। এখনও নেই।
সম্প্রতি ঢাকা ঘুরে গেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। স্বাধীনতার পর আজ অবধি কোনো ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাংলাদেশে আসেননি। মনোহর পারিকার ঢাকা ঘুরে গেলেন। বলা হচ্ছে, একটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্দেশ্যেই তার ঢাকা আগমন। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময় এ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হতে পারে। তবে আমাদের কাছে এটা স্পষ্ট নয়, এ চুক্তিটির কাঠামো কী হবে, কিংবা চুক্তিটিতে কী আছে? একমাত্র চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরপরই বোঝা যাবে চুক্তিটিতে কী আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে, তার ঢেউ এসে লেগেছে বাংলাদেশেও। ওই জঙ্গি উত্থান রোধে বাংলাদেশ ও ভারত একসঙ্গে কাজ করতে পারে। কেননা বাংলাদেশী জঙ্গিদের পশ্চিমবঙ্গে প্রশিক্ষণ গ্রহণ, আশ্রয় নেয়া কিংবা সেখানে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেয়া ইত্যাদি খবর আমরা পশ্চিম বাংলার সংবাদপত্র থেকেই পেয়েছি। এক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে। ভারতের সাহায্য ও সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন। সুতরাং প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নতুন একটি মাত্রা এনে দেবে। তবে অন্য সমস্যাগুলোর সমাধান যদি না হয়, তাহলে ভারতের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই। তাই তিস্তাসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানে ভারতকে আরও আন্তরিক হতে হবে। আমাদের তাকাতে হবে সামনের দিকে। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এ অঞ্চলের রাজনীতিকে পরিপূর্ণভাবে বদলে দিতে পারে। এক্ষেত্রে ভারতকে দ্বিপাক্ষিকতার বেড়াজাল থেকে বের হয়ে আসতে হবে। দ্বিপাক্ষিকতা নয়, দরকার বহুপাক্ষিকতা। বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাসী। কিন্তু ভারতের আদর্শ হচ্ছে দ্বিপাক্ষিকতা। অর্থাৎ দ্বিপাক্ষিকতার আলোকেই ভারত সমস্যাগুলোর সমাধান চায়! কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার যে সমস্যা, তা দ্বিপাক্ষিকতার চেয়ে বহুপাক্ষিকতার আলোকে সমাধান করা শ্রেয়। ভারতকে এ বিষয়টি বুঝতে হবে। ভারতের কাছে আমাদের প্রত্যাশা অনেক। বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশ ভারত। আর বাংলাদেশ উঠতি ১৮টি অর্থনীতির দেশের একটি।
সুতরাং আজ ভারতের অর্থনীতি থেকে যেমনি আমরা উপকৃত হতে পারব, ঠিক তেমনি আমাদের অর্থনীতি থেকেও ভারত উপকৃত হতে পারবে। সেই সঙ্গে ভারত যদি বহুপাক্ষিকতার অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করে, তাহলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো যেসব সমস্যার সম্মুখীন, তাতে বড় পরিবর্তন আসতে পারে। সেক্ষেত্রে ভারতকে পুরনো ‘বৃত্ত’ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত আমাদের সাহায্য ও সহযোগিতা করেছে। এজন্য জাতি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যেসব ভারতীয় সেনা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের সম্মানিত করবেন। বাংলাদেশ ‘বন্ধুদের’ সম্মান করতে জানে। এক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যাশা, ‘বন্ধুরাও’ আমাদের সম্মান করুন। প্রধানমন্ত্রীর এ সফরের মধ্য দিয়ে সব সমস্যার সমাধান হবে এ প্রত্যাশাই রইল।
Daily Alokito Bangladesh
11.12.2016
বিশেষ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের পর (২৭ মে, ২০১৫)
ReplyDelete৬জুন, ২০১৫
আর ছিটমহলের সমস্যা ৪০বছর কেন? এই হিসেব টা কি ১৯৭৪ থেকে শুরু হবে??? ৪৫/৪৬ নয় কেন?
ReplyDelete