রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং সমসাময়িক ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ সংক্রান্ত অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমানের একটি ওয়েবসাইট। লেখকের অনুমতি বাদে এই সাইট থেকে কোনো লেখা অন্য কোথাও আপলোড, পাবলিশ কিংবা ছাপাবেন না। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন লেখকের সাথে

টিকফা প্রসঙ্গে কিছু কথা

ঢাকায় নযিুক্ত র্মাকনি রাষ্ট্রদূত জমেস মজনিা বলছেনে, আগামী দু’সপ্তাহরে মধ্যে টকিফা স্বাক্ষরতি হব। Trade and Investment Co-operation Frame work Agreement (TICFA)    নয়িে বাংলাদশেে নানা মত আছ।ে চুক্তি স্বাক্ষররে পক্ষে যমেনি একটি মত আছ,ে ঠকি তমেনি একটি বপিক্ষ মতও আছ।ে বাংলাদশেরে মন্ত্রসিভা এরই মধ্যে চুক্তটিি অনুমোদন করছে।ে তবে মজার কথা, টকিফার বষিয়বস্তু এখন অব্দি উপস্থাপন করা হয়ন,ি এমনকি সংসদওে বষিয়টি নয়িে আলোচনা হয়ন।ি তবে সরকাররে পক্ষ থকেে বলা হয়ছে,ে এ চুক্তি স্বাক্ষররে পর বাংলাদশেে র্মাকনি বনিয়িোগ বাড়ব।ে দ্বপিক্ষীয় বাণজ্যিরে পরমিাণ বাড়ব।ে দু’দশেরে মধ্যে সর্ম্পক আরও উন্নত হব।ে বাণজ্যিমন্ত্রী জএিম কাদরেও টকিফার ব্যাপারে আশাবাদী। সরকাররে পক্ষ থকেে এমন আশাও ব্যক্ত করা হয়ছে,ে টকিফা স্বাক্ষরতি হলে বাংলাদশে জএিসপি সুবধিা পাব।ে বলা ভালো যুক্তরাষ্ট্র অতসিম্প্রতি কছিু পণ্যরে যে শুল্কমুক্ত সুবধিা (জএিসপ)ি বাংলাদশেকে দতি, তা স্থগতি করছে।ে স্থগতি হওয়ার পছেনে মূল কারণটি ছলি বাংলাদশেরে তরৈি পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমমান নশ্চিতি করার র্ব্যথতা। এমনকি আশুলয়িায় শ্রমকি নতো আমনিুল ইসলামরে হত্যাকারীদরে খুঁজে বরে করতে না পারা, তরৈি পোশাক শল্পিে ট্রডে ইউনয়িন প্রতষ্ঠিা না করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র অসন্তুষ্ট ছলি। ফলে একর্পযায়ে কংগ্রসে সদস্যদরে চাপরে মুখে জএিসপি সুবধিা স্থগতি হয়ে যায়। এখন বাংলাদশে সরকাররে একটা উদ্দশ্যে হতে পার,ে টকিফা স্বাক্ষর করলে হয়তো বাংলাদশে জএিসপি সুবধিা ফরিে পাব।ে প্রকৃতপক্ষে এর সঙ্গে টকিফার কোনো যোগসূত্র নইে।
দ্বতিীয় আরকেটি যে বষিয় গুরুত্বর্পূণ, তা হচ্ছে জএিসপি সুবধিা ফরিে পলেওে তাতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদশেী পণ্যরে রফতানি বাড়বে না। বাংলাদশে র্দীঘদনি ধরে তরৈি পোশাকে জএিসপি সুবধিা চয়েে আসছলি। কন্তিু তরৈি পোশাকে আমাদরে কোনো জএিসপি সুবধিা ছলি না। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদশেী পণ্যরে বাজার হচ্ছে ৪ দশমকি ৮ বলিয়িন ডলাররে। এর মাঝে মাত্র ০.৫ ভাগ পণ্য এ শুল্কমুক্ত সুবধিা পতে। এর পরমিাণ মাত্র ২৬ মলিয়িন ডলার। বাংলাদশে প্রায় ৭৫০ মলিয়িন ডলার কর দয়িে যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে এখনও তার পণ্য নয়িে টকিে আছ।ে মজার ব্যাপার হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র শুল্কমুক্ত সুবধিা দয়ে যসেব বাংলাদশেী পণ্য,ে তার মাঝে রয়ছে-ে তামাক, সরিামকি, র্ফানচিার, প্লাস্টকি, খলেনা ইত্যাদ।ি এর খুব কম পণ্যই বাংলাদশে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি কর।ে র্গামন্টে বা তরৈি পোশাকে বাংলাদশেী রফতানকিারকরা শতকরা ১৫ ভাগ হারে শুল্ক পরশিোধ করে বাজার ধরে রখেছে।ে অথচ বশ্বি বাণজ্যি সংস্থার দোহা চুক্তি অনুযায়ী একটি স্বল্পোন্নত দশে হসিবেে বাংলাদশে যুক্তরাষ্ট্রে তার পণ্যরে শুল্কমুক্ত সুবধিা পাব।ে কন্তিু যুক্তরাষ্ট্র তা দচ্ছিে না। এ সুবধিা উন্নত রাষ্ট্রগুলো পায়। তরৈি পোশাকে শুল্কমুক্ত সুবধিা না দয়িে যুক্তরাষ্ট্র দোহা চুক্তি লংঘন করছে।ে সুতরাং তরৈি পোশাকে আমরা যদি শুল্কমুক্ত সুবধিা না পাই, তাহলে এ জএিসপি সুবধিা রফতানরি ক্ষত্রেে কোনো বড় অবদান রাখতে পারবে না। আজ যদি জএিসপি সুবধিার আশ্বাসে আমরা টকিফা স্বাক্ষর কর,ি তাতে আমাদরে উপকৃত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। টকিফার সঙ্গে তাই জএিসপি সুবধিাকে মলোনো যাবে না। জএিসপি সুবধিা একটি ভন্নি বষিয়।
এখন যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দখো দয়িছে,ে তা হচ্ছে টকিফা করে আমরা কতটুকু উপকৃত হব। টকিফা স্বাক্ষরতি হলে দশেে র্মাকনিি বনিয়িোগ বাড়ব,ে এটা সত্য কথা। এতে করে আমাদরে বাজার, সবো খাত উন্মুক্ত হয়ে যাবে র্মাকনি বনিয়িোগকারীদরে জন্য। ব্যাপক প্রাইভটোইজশেন ঘটব,ে তাতে করে ক্ষতগ্রিস্ত হবে ব্যক্তগিত খাত। টকিফার (প্রস্তাবতি) ৫ ও ১৯ ধারা মতে উভয় দশে (বাংলাদশে ও যুক্তরাষ্ট্র) বাণজ্যিে বশে নমনীয় নীতি গ্রহণ বাড়াবে এবং ব্যাপক বনিয়িোগরে পথ প্রশস্ত করব।ে ৮নং ধারায় ব্যাপক ব্যক্তগিত খাত প্রসাররে কথা বলা হয়ছে।ে এ ধারায় একটি বাণজ্যি ও বনিয়িোগে কমশিন গঠন করার কথাও আছ।ে এদরে কাজ হবে ব্যক্তগিত খাত কীভাবে আরও বকিশতি করা যায়, সে ব্যাপারে উভয় সরকারকে উপদশে দয়ো। ৯নং ধারায় বলা আছ,ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদশেে বনিয়িোগ করব।ে কন্তিু উৎপাদন খাতে জড়াবে না। র্অথাৎ কোনো পণ্য উৎপাদন করবে না। এখানে সমস্যা হবে অনকে। এক. যুক্তরাষ্ট্ররে কোম্পানগিুলো বনিয়িোগ করবে (বশিষে করে সবো খাত)ে এবং এসব কোম্পানকিে ট্যাক্স সুবধিা দতিে হব।ে আইনে যদি কোনো প্রতবিন্ধকতা তরৈি হয়, তাহলে বাংলাদশেকে সইে আইন সংশোধন করতে হব।ে ফলে স্থানীয় উদ্যোক্তারা মার খাব।ে তারা প্রতযিোগতিায় টকিতে পারবে না। দুই. চুক্তরি ফলে বাংলাদশে যুক্তরাষ্ট্ররে কোম্পানগিুলোকে নরিাপত্তা দতিে বাধ্য থাকব।ে জ্বালান,ি গ্যাস, বদ্যিুৎ, বন্দর ব্যবহার, টলেকিমউিনকিশেন, শক্ষিা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ খাতে বনিয়িোগ বড়েে যাওয়ায় এসব খাতে সরকারি বনিয়িোগ কমে যাব।ে ফলে সাধারণ মানুষ ক্ষতগ্রিস্ত হব।ে শল্পি খাতে সরকারি বনিয়িোগ কমে গলে,ে শক্ষিা খাত পণ্যে পরণিত হব।ে বনিামূল্যে শক্ষিা র্কাযক্রম ব্যাহত হব।ে উচ্চশক্ষিা ব্যয়বহুল হয়ে যাব।ে এতে করে শক্ষিা ক্ষত্রেে এক ধরনরে বষৈম্য তরৈি হওয়ার আশংকা রয়ছে।ে যারা ধনী, তারা শক্ষিা গ্রহণ করব,ে আর যারা গরবি তারা শক্ষিা, বশিষে করে উচ্চশক্ষিা থকেে বঞ্চতি হব।ে
একই কথা প্রযোজ্য স্বাস্থ্য খাতরে ক্ষত্রেওে। স্বাস্থ্য খাতে খরচ বড়েে যাব।ে এসব সবোমূলক খাত থকেে সাধারণ মানুষ যে ‘সবো’ পতে, তা ধীরে ধীরে সংকুচতি হয়ে আসব।ে সবোর জন্য সাধারণ মানুষকে তখন বপিুল র্অথ ব্যয় করতে হব।ে বদ্যিুৎ, জ্বালানরি দাম বড়েে যাব।ে সাধারণ গ্রাহককে উচ্চমূল্যে বদ্যিুৎ কংিবা গ্যাস কনিতে হব।ে সরকারি র্ভতুকরি কোনো সুযোগ থাকবে না। তনি. সবচয়েে ঝুঁকরি মুখে থাকবে কৃষি ও আইটি সক্টের। কৃষতিে যে সরকার র্ভতুকি দয়ে, তা আর দতিে পারবে না। বশ্বি বাণজ্যি সংস্থার দোহা চুক্ততিে বলা হয়ছেলি স্বল্পোন্নত দশেগুলো কৃষতিে ৫ ভাগরে বশেি র্ভতুকি দতিে পারবে না। টকিফার ১৮নং ধারায় বলা হয়ছে,ে কৃষতিে র্ভতুকরি পরমিাণ কমাতে হব।ে মজার ব্যাপার যুক্তরাষ্ট্র নজিে কৃষতিে র্ভতুকি দয়ে ৯ ভাগ। এখন বাংলাদশেে কৃষি সক্টেরে র্ভতুকি কমানো হলে কৃষতিে মারাত্মক প্রতক্রিয়িার সৃষ্টি হব।ে কৃষক উৎপাদনে উৎসাহ হারয়িে ফলেব।ে ফলে কৃষি উৎপাদন, বশিষে করে চাল উৎপাদন হ্রাস পাব।ে বাংলাদশেকে এসব চাল আমদানি করতে হয় না। কন্তিু উৎপাদন হ্রাস পলেে র্মাকনি কৃষি পণ্যরে এক বশিাল বাজার তরৈি হবে বাংলাদশে।ে র্মাকনি বহুজাতকি কোম্পানগিুলো, যারা গম ও চাল উৎপাদনরে সঙ্গে জড়তি, তাদরে এক বশিাল বাজার তরৈি হবে বাংলাদশে।ে চার. বলা হচ্ছে টকিফা হলে বাংলাদশেরে রফতানি বাড়ব।ে কন্তিু বাস্তবতা হচ্ছে রফতানি বৃদ্ধি পাওয়ার আদৌ কোনো সম্ভাবনা নইে। কনেনা অত্যন্ত উচ্চ কর দয়িে (১৫ দশমকি ৩ ভাগ) বাংলাদশে তার রফতানি বাজার সম্প্রসারতি করছে।ে অথচ চীনরে মতো বড় র্অথনীতরি দশে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রফতানতিে বাংলাদশেরে চয়েে কম কর দয়ে, মাত্র শতকরা ৩ ভাগ। অথচ চীনরে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্ররে কোনো টকিফা নইে। পাঁচ. বাংলাদশে বড় সমস্যায় পড়বে মধোস্বত্ব আইন নয়ি।ে টকিফা চুক্তি র্কাযকর হলে এ মধোস্বত্ব আইনরে শক্ত প্রয়োগে হব।ে এতে ক্ষতগ্রিস্ত হবে বাংলাদশেরে কৃষি সক্টের, ওষুধ শল্পি ও কম্পউিটার ব্যবহারকারীরা। কৃষক আর বীজ সংরক্ষণ করে রাখতে পারবে না। বহুজাতকি কোম্পানগিুলোর কাছ থকেে বীজ কনিতে বাধ্য করা হব।ে বহুজাতকি কোম্পানগিুলো এক সময় জম্মিি করে ফলেবে আমাদরে কৃষি সক্টেরক।ে বাংলাদশেরে ওষুধ শল্পি উন্নয়নশীল দশেে নাম করলওে টকিফার পর এ শল্পি এক ধরনরে ঝুঁকরি মুখে থাকব।ে কনেনা ওষুধ কোম্পানগিুলো প্যাটোট কনিে কাঁচামাল আমদানি করে সস্তায় ওষুধ তরৈি কর।ে বশ্বিরে ৬০টি দশেে এ ওষুধ রফতানি হয়। এখন এ টকিফার ফলে বাংলাদশেরে ওষুধ কোম্পানগিুলোর প্যাটোট ক্রয় বন্ধ হয়ে যতেে পার।ে যদওি ২০১৬ সাল র্পযন্ত বাংলাদশেরে জন্য এ সুযোগটি রয়ছে।ে বাংলাদশেে ভবষ্যিতে অতরিক্তি মূল্য দয়িে র্মাকনি কোম্পানরি লাইসন্সে কনিতে হব।ে এ লাইসন্সে দয়িে ওষুধ তরৈি করতে হব।ে ফলে জীবন রক্ষাকারী ওষুধরে দাম বড়েে যাব।ে সাধারণ মানুষরে পক্ষে এ ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হবে না। বাংলাদশেরে কম্পউিটার সফটওয়্যার শল্পি বর্পিযয়রে মুখে পড়ব।ে কনেনা এখন স্বল্পমূল্যে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি করে কম্পউিটার এ দশেইে সংযোজতি হয়। ফলে কম্পউিটাররে দাম একটা ক্রয় সীমার মধ্যে আছ।ে কন্তিু টকিফার বাধ্যবাধকতার কারণে এ ‘ক্লোন কম্পউিটার’ আমদানি বা সংযোজন বন্ধ হয়ে যাব।ে বাংলাদশেকে তখন ব্র্যান্ড কম্পউিটার আমদানি করতে হব,ে যার মূল্য গয়িে দাঁড়াবে অনকে। সাধারণ মানুষরে ক্রয়সীমার বাইরে তা চলে যাব।ে বাংলাদশে যে ‘ডজিটিাল যুগরে’ কথা বলছ,ে তা বাধাগ্রস্ত হতে পারে তখন।
সুতরাং দখো যাচ্ছে টকিফা করে বাংলাদশেরে চয়েে যুক্তরাষ্ট্ররে লাভরে সম্ভাবনা অনকে বশে।ি বাংলাদশেে র্মাকনি কোম্পানগিুলো এলে তাতে বাংলাদশেে ‘সবোর’ মান বাড়ব।ে সবো সক্টেরে নয়িম শৃংখলা প্রতষ্ঠিতি হব।ে স্বাস্থ্য খাতে প্রতযিোগতিা বড়েে যাওয়ায় তাতে সবোর মান বাড়ব,ে সন্দহে নইে তাত।ে কন্তিু এ ‘সবোর’ জন্য অনকে র্অথ ব্যয় হব।ে শক্ষিা খাতে র্মাকনিি পুঁজি বনিয়িোগ হলে শক্ষিার মান উন্নত হব।ে যারা র্সাটফিকিটে বক্রিি কর,ে তাদরে বশ্বিবদ্যিালয় বন্ধ হয়ে যাব।ে আমরা দক্ষ জনশক্তি তরৈি করতে পারব। ক্ষতি হবে পাবলকি বশ্বিবদ্যিালয়গুলো। এখানে সরকাররে বনিয়িোগ কমব।ে এ ক্ষত্রেে পাবলকি বশ্বিবদ্যিালয়গুলোতে র্মাকনি বনিয়িোগ বাড়য়িে পাবলকি বশ্বিবদ্যিালয়রে শক্ষিার মান বাড়ানো যতেে পার।ে এ ক্ষত্রেে উচ্চশক্ষিা সহজলভ্য হয়তো হবে না। কন্তিু মধোবী ছাত্রদরে জন্য তা সম্ভাবনার সৃষ্টি করব।ে তাদরে বৃত্তরি সংখ্যা বাড়ব।ে মধোর মূল্য হব।ে এখন যভোবে দলীয় ববিচেনায় শক্ষিক নয়িোগ হয়, তখন তা আর থাকবে না।
টকিফা স্বাক্ষরতি হতে যাচ্ছ।ে তবে যুক্তরাষ্ট্র গত এক যুগ আগইে বাংলাদশেকে এ চুক্তি করার প্রস্তাব দয়িছেলি। এটা সত্য যে বাংলাদশেরে সঙ্গইে যুক্তরাষ্ট্র টকিফা করছে না, পৃথবিীর অনকে দশেরে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্ররে টকিফা রয়ছে।ে ভারত, ব্রাজলি, র্আজন্টেনিার মতো উঠতি র্অথনতৈকি শক্তরি দশেরে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্ররে এ ধরনরে চুক্তি রয়ছে।ে তবে এ ক্ষত্রেে বাংলাদশে চুক্তি স্বাক্ষররে আগে দ্বপিক্ষীয় আলোচনায় বাংলাদশেরে অবস্থানকে কতটুকু শক্তশিালী করতে পরেছেে আমরা তা জানি না। তবে প্রায় ক্ষত্রেইে দখো যায় বাংলাদশে ‘নগেোসয়িশেনস’-এ কখনও সাফল্য দখোতে পারনে।ি এ ক্ষত্রেে টকিফা নয়িে আলোচনায় বভিন্নি প্রশ্নে বাংলাদশে তার র্স্বাথ কতটুকু নশ্চিতি করতে পরেছে,ে আমরা তা জানি না। আগামী দনিগুলোই এর প্রমাণ করব।ে তবে একটা জনিসি নশ্চিতি করইে বলা যায় আর তা হচ্ছে শুধু যুক্তরাষ্ট্ররে সঙ্গে সর্ম্পক বৃদ্ধি করার উদ্দশ্যে নয়িে বাংলাদশে যদি এ চুক্তি স্বাক্ষর কর,ে তাতে করে সর্ম্পক বৃদ্ধরি সম্ভাবনা ক্ষীণ। যুক্তরাষ্ট্র প্রতটিি ইস্যু আলাদাভাবে দখে।ে এজন্য জএিসপি সুবধিা প্রাপ্তি কংিবা র্গামন্টে শল্পিরে পরস্থিতিরি সঙ্গে টকিফাকে মলোনো যাবে না। এটা একটি ভন্নি ইস্যু।
টকিফার সঙ্গে জড়য়িে আছে নরিাপত্তা, বনিয়িোগরে গ্যারান্টি ও নরিাপত্তা, মধোস্বত্ব আইনরে প্রয়োগ, শ্রমমান বাড়ানোর প্রশ্ন। এ চুক্ততিে জএিসপি সুবধিার প্রশ্নটি কোথাও উল্লখে করা হয়ন।ি যুক্তরাষ্ট্ররে পাল্লাটা এতে ভার।ি বাংলাদশেরে প্রাপ্তি এতে কম। তবে বাস্তবতা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রতটিি দশেরে সঙ্গইে এ ধরনরে চুক্তি করছে।ে এখন বাংলাদশেরে সঙ্গওে করল।
নউিইর্য়ক, ২৪ জুলাই, ২০১৩
২৯ জুলাই দৈনিক যুগান্তর 

0 comments:

Post a Comment