রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং সমসাময়িক ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ সংক্রান্ত অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমানের একটি ওয়েবসাইট। লেখকের অনুমতি বাদে এই সাইট থেকে কোনো লেখা অন্য কোথাও আপলোড, পাবলিশ কিংবা ছাপাবেন না। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন লেখকের সাথে

যেন এক টুকরো তাহরির স্কয়ার



কায়রোর তাহরির স্কয়ারের নাম জানে না, এমন লোক বাংলাদেশে আমার ধারণা খুব কমই আছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজš§, যারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, তাদের কাছে তাহরির স্কয়ার বিস্ময়ের একটি ‘সিম্বল’। ২০১১ সালের ফেব্র“য়ারি মাস। উত্তাল তাহরির স্কয়ার। হাজার হাজার মানুষ। বেশির ভাগই তরুণ। তাদের দাবি হোসনি মোবারকের পদত্যাগের, যিনি ১৯৮১ সাল থেকে তখন পর্যন্ত ক্ষমতায় আছেন। আরও থাকতে চান। ২০০৬ সালে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, তিনি আজীবন প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকবেন। থাকছিলেনও। বড় ধরনের কোন আন্দোলনও হয়নি মিসরে। কিন্তু ডিসেম্বরের ১৭ তারিখে (২০১০) তিউনিশিয়ার একটা ছোট্ট শহর সিদি বওজিদ বদলে দিল পুরো দৃশ্যপট। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়েও বেকারত্ব বাধ্য করেছিল মোহাম্মদ বওয়াজিজিকে ফল বিক্রি করতে। কিন্তু তাও সহ্য হচ্ছিল না পুলিশের। গায়ে আগুন দিয়ে আÍহত্যা করে বওয়াজিজি প্রতিবাদ করে গেলেন। তার এই প্রতিবাদ আগুনের ফুলকির মতো ছড়িয়ে গেল এক শহর থেকে অন্য শহরে। জš§ হল জেসমিন বিপ্লবের। ১৪ জানুয়ারি (২০১১) পালিয়ে জীবন বাঁচালেন তিউনিশিয়ার দীর্ঘদিনের শাসক বেন আলী।
কিন্তু জেসমিন বিপ্লব থেমে থাকল না তিউনিশিয়ায়। বিদ্যুতের মতো ছড়িয়ে গেল ইয়েমেনে, মিসরে। মিসর তখন উত্তপ্ত। তৈরি হচ্ছিল ‘বিপ্লবে’র জন্য। তাহরির স্কয়ার পরিণত হল জনতার সমুদ্রে। দীর্ঘ ১৭ দিন অবস্থান করে মিসরের তরুণ প্রজš§ প্রমাণ করল তারাও পারে। আজ শাহবাগের ‘প্রজš§ চত্বরে’ আমি যখন গণজোয়ারের ধ্বনি শুনতে পাই, আমাকে স্মরণ করিয়ে দেয়Ñ ওরাও পারে। হ্যাঁ, মিসরে আহমেদ মাহের ইব্রাহিম আর আসমা মাহফুজরা পেরেছিলেন। হোসনি মোবারক ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন মিসরে। এবার আমাদের লাকীদের পালা।
তাহরির স্কয়ারের আন্দোলন সংঘটিত করেছিল তরুণরা। মিসরে সনাতন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছিলেন ব্যর্থ। তবে কট্টর ইসলামপন্থী ব্রাদারহুডের তরুণ প্রজš§ এ আন্দোলনে জড়িত ছিল, নেতৃত্বে ছিল না। মোবারকের স্বৈরশাসনে সনাতন রাজনৈতিক দলগুলো যখন ছিল ব্যর্থ, ঠিক তখনই ২৯ বছরের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ মাহের ইব্রাহিম ফেসবুকের মাধ্যমে তরুণ সমাজকে সংগঠিত করার উদ্যোগ নেন। ২০০৮ সালের ৬ এপ্রিল তিনি প্রশাসনের বিরুদ্ধে ধর্মঘট পালন করার আহ্বান জানান ফেসবুকের মাধ্যমে। তার এই আহ্বানে ব্যাপক সাড়া পড়ে। ধর্মঘট সফল হয়। সেই থেকে ‘এপ্রিল ৬ মুভমেন্ট’ ফেসবুক তথা সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীদের কাছে আন্দোলনের একটি প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহƒত হতো। তাহরির স্কয়ারের আন্দোলনকে এই এপ্রিল ৬ মুভমেন্টই সংগঠিত করেছিল। ২৫ বছর বয়সী আসমা মাহফুজও এপ্রিল ৬ মুভমেন্টের অন্যতম সংগঠক। আরব বিশ্বের ‘আরব বসন্তে’র নেতৃত্ব দিয়েছে তরুণ প্রজš§। ইয়েমেনেও সাধারণ মানুষ ও একজন তরুণ গৃহবধূ আবদুল্লাহ সালেহের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। ওই গৃহবধূ, যিনি আজ আন্তর্জাতিক আসরে পরিচিত একটি মুখ, তাওয়াকুল কারমান, তিনি ইয়েমেনে মহিলা সাংবাদিকদের সংগঠিত করেছিলেন। কারমান তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন।
‘আরব বসন্ত’ কোন রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়নি। তরুণ প্রজš§ ইন্টারনেট, ফেসবুক, টুইটারের মাধ্যমে ওই পরিবর্তনকে সংগঠিত করেছিল। মজার ব্যাপার হচ্ছে, তরুণ প্রজš§ ‘বিপ্লব’কে সংঘটিত করলেও তারা কেউই ক্ষমতার স্বাদ পায়নি। মিসরে তাহরির স্কয়ারের বিপ্লব ইসলামপন্থীদের সেখানে ক্ষমতায় বসায়। ইয়েমেনের সানায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কারমান দিনের পর দিন অবস্থান ধর্মঘট করে বাধ্য করেছিলেন আবদুল্লাহ সালেহকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে। কিন্তু কারমানও ক্ষমতায় যেতে পারেননি। তবে সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এই ইন্টারনেট, সামাজিক নেটওয়ার্ক একটি ‘শক্তি’। এই ‘শক্তি’ একটি দেশে পরিবর্তন আনার জন্য যথেষ্ট। এই বিকল্প মিডিয়া ‘স্মার্ট পাওয়ারে’র অন্যতম উপাদানও বটে। মার্কিন রাজনীতিক জোসেফ নাই (ঘুব) তিন ধরনের ‘শক্তি’র কথা বলেছিলেন। হার্ড পাওয়ার, সফ্ট পাওয়ার ও স্মার্ট পাওয়ার। তিনি লিখেছেন, আজকের তথ্যযুগে তথ্যজগতে প্রবেশাধিকারের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা হবে স্মার্ট পাওয়ারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাহরির স্কয়ারে ‘বিপ্লবে’র ৩ বছর আগে মিসরের বিখ্যাত সাংবাদিক মোহাম্মদ হেইকেল এই ‘বিকল্প মিডিয়া’ সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, স্যাটেলাইটের প্রভাবে এমন একটি প্রজš§ আসছে, যাদের প্রচলিত পন্থায় নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। সাধারণভাবে একটি প্রজš§ নিজেরাই নিজেদের তৈরি করে। কিন্তু বর্তমানে অন্য কিছু ঘটছে (ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, ১ ফেব্র“য়ারি ২০১১)।
এই বিকল্প মিডিয়া একুশ শতকে ‘বিপ্লবে’র অন্যতম উপাদান। নিউইয়র্কের জুকোট্টি পার্কে ২০১১ সালে যে ‘অকুপাই মুভমেন্টে’র জš§ হয়েছিল, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল তাহরির স্কয়ারে। এক সময় সেই ‘অকুপাই মুভমেন্ট’ জুকোট্টি পার্ক থেকে ওয়াশিংটনের ফ্রিডম প্লাজায় ছড়িয়ে পড়েছিল। তারপর ছড়িয়ে পড়েছিল ইউরোপ থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত। ঠিক দুই বছর পর এই ‘অকুপাই মুভমেন্টে’র খবর তেমন একটা পাওয়া যায় না। তবে এই আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটেনি। মিসর, গ্রিস ও স্পেনে কোন না কোন ফর্মে এই অকুপাই মুভমেন্ট চলছে। আর নিউইয়র্কের জুকোট্টি পার্কে আন্দোলনকারীরা অনেক আগেই উৎখাত হয়েছিলেন। এখন তারা সীমিত পরিসরে ফ্রি ইউনিভার্সিটিতে আশ্রয় নিয়েছেন।
আজ যখন শাহবাগে তরুণ প্রজš§ আন্দোলন সংগঠিত করল, আমি এর সঙ্গে তাহরির স্কয়ার কিংবা নিউইয়র্কের অকুপাই মুভমেন্টের মিল খুঁজে পাই। শ্যামলা ছিপছিপে গড়নের তরুণীটি, যিনি ক্লান্তিহীনভাবে একনাগাড়ে স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন, সেই লাকী আক্তারের সঙ্গে আমি আসমা মাহফুজ বা তাওয়াকুল কারমানের একটা মিল খুঁজে পাই। তরুণ সমাজ সব সময়ই পরিবর্তনের পক্ষে। তারা পরিবর্তন চায়। একুশ শতকে তরুণ প্রজš§ই বিশ্বকে বদলে দেবে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজš§ও এর বাইরে নয়। তবে বৈশ্বিক আন্দোলনের সঙ্গে এর কিছুটা পার্থক্য তো আছেই। নিউইয়র্কে অকুপাই মুভমেন্টের পেছনে কাজ করেছিল মার্কিন সমাজের অসমতা, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব। এই আন্দোলন বিশ্বব্যাপী বড় ধরনের আবেদন সৃষ্টি করতে পারলেও মার্কিন সমাজে অসমতা দূর হয়নি। তরুণ সমাজ সবাই চাকরি পেয়েছে, এটাও বলা যাবে না। তবে আন্দোলনকারীরা মার্কিন সমাজকে যে একটা ধাক্কা দিতে পেরেছে, তা নির্দ্বিধায় বলা যায়। তাহরির স্কয়ার আন্দোলনের পর মিসরে পরিবর্তন এসেছে। ধর্মভিত্তিক একটা সংবিধান ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি মিসর পেয়েছে। কিন্তু মিসরের অর্থনীতিতে কোন পরিবর্তন আসেনি। আবার তাহরির স্কয়ার উত্তপ্ত হচ্ছে। মুরসির বিরুদ্ধে তরুণদের কণ্ঠ আবারও উচ্চকিত হচ্ছে। উভয় ক্ষেত্রে আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশে আসমা মাহফুজের উত্তরসূরিরা যে আন্দোলন সংগঠিত করেছেন, তা সরকারের বিরুদ্ধে পরিচালিত হচ্ছে না। পার্থক্যটা এখানেই। তবে তাদের দাবি একাত্তরে যারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সেই সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার। এই দাবিতে এখন গণজোয়ারের সৃষ্টি হয়েছে। শাহবাগের ‘প্রজš§ চত্বরে’ আবার জয় বাংলা স্লোগান ফিরে এসেছে।
মহাসমাবেশে সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সংগঠক, সাংস্কৃতিক কর্মীদের উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ কোন কোন মহল থেকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করা হলেও তা তরুণদের মূল স্পিরিটকে এতটুকুও স্পর্শ করতে পারেনি। তরুণ প্রজšে§র এই আন্দোলন থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এক. তরুণ সমাজ যে একটি শক্তি, তা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এখন উপলব্ধি করবেন। দুটি বড় দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতৃত্ব সারিতে তরুণদের প্রতিনিধিত্ব বাড়বে। দুই. একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে সরকার আরও সতর্ক হবে এবং ইতিমধ্যেই আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিন. ক্ষমতাসীনরা এই আন্দোলন থেকে সুবিধা আদায় করে নিতে চাইবে। তারা নিয়েছেও। সরকারের অবস্থান এ মুহূর্তে তাদের অনুকূলে রয়েছে, এটা ভেবে তারা যদি আÍতুষ্টিতে ভোগেন, তাহলে তারা ভুল করবেন। এই গণঅসন্তোষ এক সময় সরকারের বিরুদ্ধেও চলে যেতে পারে। ইস্যু তো অনেকগুলো রয়েছেই। পদ্মা সেতু, হলমার্ক, ডেসটিনি, শেয়ারবাজার কেলেংকারি, সাংবাদিক দম্পতি রুনী-সাগর হত্যাকাণ্ড ইত্যাদি নানা ইস্যুতে মাঠ আবার ‘গরম’ হয়ে যেতে পারে। সরকার যদি এদিকে দৃষ্টি দেয়, ভালো করবে। চার. বিএনপির ‘প্রায় নীরবতা’ দলটির ভবিষ্যৎকে একটি প্রশ্নের মধ্যে ঠেলে দিতে পারে। নিঃসন্দেহে বিএনপি একটি ‘ডিলেমা’ ফেস করছে। একদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং লাখ লাখ লোকের সেন্টিমেন্ট, অন্যদিকে শরিক দল জামায়াতকে সমর্থন। কাদের মোল্লার ফাঁসির ব্যাপারে বিএনপি কোন প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। এর একটা ভালো দিক আছে। বিচারাধীন বিষয়ে মন্তব্য না করাই ভালো। এমনিতেই বিএনপির সিনিয়র নেতারা নানা ধরনের মামলা-মোকদ্দমার মধ্যে আছেন। আবার কোন মন্তব্য করে আদালত অবমাননা মামলায় অভিযুক্ত হয়ে যেতে পারেন। পাঁচ. তত্ত্বাবধায়ক ইস্যু এখন চাপা পড়ে যেতে পারে। মানুষের দৃষ্টি এখন আদালত ও চূড়ান্ত রায়ের দিকে। শিগগিরই আরও অন্তত দুটি রায় আসছে। সাধারণ মানুষের দৃষ্টি এখন এদিকে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুটি এই মুহূর্তে ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের’ ইস্যুতে হারিয়ে যেতে পারে। শাহবাগ চত্বরের ‘অকুপাই আন্দোলন’ জামায়াতকে বিএনপির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারে। জামায়াত ১৮ দল ছেড়ে গেলেও(?) আমি অবাক হব না। যদিও জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, তারা ঐক্য ধরে রাখবেন এবং সরকারের সঙ্গে তাদের কোন ‘সমঝোতা’ হয়নি। প্রথম কথা, জামায়াত কর্মীরা চলমান আন্দোলনে বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে না পেয়ে এক ধরনের হতাশা ও বিভ্রান্তিতে ভুগতে পারে। দ্বিতীয় কথা, ‘সমঝোতা’ হয়নি বলে দাবি করলেও সাধারণ মানুষের একটা অংশ মনে করেন, ভেতরে ভেতরে এক ধরনের ‘সমঝোতা’(?) হয়েছে। আগামী দিনগুলোই প্রমাণ করবে এর পেছনে সত্যতা কতটুকু আছে।
‘অকুপাই শাহবাগ’ কতদিন চলবে এ মুহূর্তে তা স্পষ্ট নয়। ‘অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট’ আন্দোলনেরও আর কোন আবেদন নেই। তাহরির স্কয়ার একটা ‘বিপ্লব’ সম্পন্ন করলেও আবার তাহরির স্কয়ার আগের মতো ফুঁসে উঠবে, তা মনে করার কোন কারণ নেই। ‘অকুপাই শাহবাগ’ একটি আবেদন সৃষ্টি করেছে। তাদের সেই দাবি ছুয়ে গেছে দেশের প্রায় ১৬ কোটি মানুষকে। তাদের ‘বিজয়’ তো হয়েছেই। তাদের লাল সালাম। মনোবিজ্ঞানে Festinger theory of Cognitive Dissonance নামে একটা তত্ত্ব আছে। বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘পরস্পর সম্পর্কিত অনৈক্য’। এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে,
ÔWhen the people are confronted with contradictory ideas, they will usually pick the path of least resistance or energy in resolving conflict। ‘অকুপাই শাহবাগ’ রাজনীতিকে যে ‘ধাক্কা’ দিল, তাতে করে Festinger theory
এ দেশে কিভাবে বিকশিত হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
Daily JUGANTOR
15.02.13

0 comments:

Post a Comment