রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং সমসাময়িক ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ সংক্রান্ত অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমানের একটি ওয়েবসাইট। লেখকের অনুমতি বাদে এই সাইট থেকে কোনো লেখা অন্য কোথাও আপলোড, পাবলিশ কিংবা ছাপাবেন না। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন লেখকের সাথে

একটি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার ও কিছু প্রশ্ন

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিয়েছে। ওই সিদ্ধান্তে দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়াকে একটি ‘কারণ দর্শাও’ নোটিশ দেয়া হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি তার লিখিত একটি প্রবন্ধে (উচ্চশিক্ষার চালচিত্র, যুগান্তর, ৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে জনাব ভূঁইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কারণ দর্শাও’ নোটিশের জবাব দিয়েছেন। তার জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের দেয়া নোটিশটি প্রত্যাহার করে নিল। কিন্তু এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে একটি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। তারা মানববন্ধন করে এবং এক পর্যায়ে বৃহত্তর কর্মসূচি গ্রহণের কথা ঘোষণা করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত তাদের সিদ্ধান্তটি প্রত্যাহার করায় আমি তাদের সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এ ঘটনায় শিক্ষক সমাজ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মাঝে যে আস্থার সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে, তা তো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কোনো ভালো খবর নয়। উপাচার্য মহোদয় অত্যন্ত গুণী ব্যক্তি। তিনি নিশ্চয়ই এটা উপলব্ধি করবেন যে একজন শিক্ষককে এভাবে ‘শো-কজ’ করা যায় না।
এখন আমার কাছে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে তা হচ্ছে, আমি কি এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে পারব আগামীতে? আমার শঙ্কাটা তৈরি হয়েছে এ কারণে যে আমি নিজে অনেক দিন ধরেই লেখালেখি করি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, দলীয়করণ, শিক্ষার মানের অবনতি নিয়েও আমি প্রচুর লিখেছি এবং এখনও লিখছি। আনোয়ার আমাদের ছাত্র ছিলেন, এখন আমাদের সহকর্মী। শিক্ষক রাজনীতিতে খুব একটা জড়িত নন। তবে জাবিতে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের যে দুটি ধারা, তার একটির সঙ্গে তিনি জড়িত। খুব একটা লেখালেখি করেন না। শিক্ষকতা নিয়েই থাকেন বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল ‘প্রশাসন ও উপাচার্যের বিরুদ্ধে অসত্য, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদন প্রকাশের।’ ওই লেখায় তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছিলেন। এখানে কোথাও উপাচার্য মহোদয়ের নাম উল্লেখ করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও তিনি মন্তব্য করেছেন এভাবে—‘বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে মেধাহীন, পেছনের সারির শিক্ষার্থীদের, যারা কখনোই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার কথা ভাবেননি। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেননি, তারাও রাজনৈতিক তদবিরের জোরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে যাচ্ছেন।’ এর ফলে শিক্ষার মান নিম্নগামী হচ্ছে বলে তিনি মনে করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে জনাব ভূঁইয়া যেসব মন্তব্য করেছেন, তা যে সবাই সমর্থন করবেন, তা তো নয়। উপাচার্য মহোদয় যে ‘রাজনীতির’ সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং এখনও আছেন, জনাব ভূঁইয়াও একই রাজনীতির ধারক ও বাহক। তিনি তার অভিমত পোষণ করতেই পারেন। উপাচার্য মহোদয় কিংবা উপাচার্য সমর্থক শিক্ষকরা তার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। এটাই গণতান্ত্রিক সৌন্দর্য। কিন্তু তাই বলে একজন সহযোগী অধ্যাপককে কারণ দর্শাও নোটিশ জারি করা? এটা ঠিক হয়নি। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে এসেছি, তারা তো কারও অধীনে চাকরি করতে আসিনি। বিশ্ববিদ্যালয় আইন-১৯৭৩ আমাদের মুক্তচিন্তার অধিকার দিয়েছে। আমি মত প্রকাশের অধিকার রাখি। জনাব ভূঁইয়ার ওই লেখার প্রতিবাদ পাঠিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়। যুগান্তর কর্তৃপক্ষ তা ছেপেছেও। সম্ভবত উপাচার্য মহোদয়কে তার ‘উপদেষ্টারা’ সঠিকভাবে বোঝাতে পারেননি। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে, শিক্ষকতার মতো পেশায় এসেও আমাদের কারও না কারও কৃপাদৃষ্টি নিয়ে থাকতে হয়! আমরা যারা লেখালেখি করি (সব শিক্ষক লেখেন না, প্রতিবাদও করেন না), সঙ্গত কারণেই বিবেকের দংশন থেকে অনেক কথা লিখি। সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার মানোন্নয়ন নিয়ে আমি আমার অভিমত দিই। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে উপাচার্যদের সমালোচনা করা। জাবির উপাচার্য মহোদয়কে আমি ঘনিষ্ঠভাবেই চিনি, জানি ও শ্রদ্ধা করি। আমার নিজের বিভাগের অনেক অনিয়ম আমি তাকে জানিয়েছি, দেখাও করেছি। আমার দীর্ঘদিনের সম্মান ও অর্জনকে ম্লান করার জন্য যখন দুষ্কৃতকারীরা ‘ফেসবুক’ ব্যবহার করল, আমি তার সাহায্য চেয়েছিলাম। পাইনি। যাকে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো, তিনি এখন শিক্ষক সমিতির সভাপতি। তিনি কি আমার মতো একজন শিক্ষকের স্বার্থ দেখেছেন? সেদিন ভিসি যদি দুষ্কৃতকারীদের শাস্তি দিতেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেছিল, তারা ভয় পেত। একটা অন্যায় আরেকটা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছে মাত্র। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সাবেক সদস্য হিসেবে আমার ন্যূনতম যে সম্মান পাওয়ার কথা, তা-ও আমি পাইনি (এ কথা লিখলাম বলে আমাকেও কি ‘কারণ দর্শাও’ নোটিশ জারি করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ?)।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান শুধু তার একারই সম্মান নয়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০০ শিক্ষকের সম্মান। সাপ্তাহিক পত্রিকায় যখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়, তখন কষ্টটা আমারও হয়। কেননা আমি এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন নগণ্য শিক্ষক। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছিল। ওই ঘটনায় ভিসি যেমন অসম্মানিত হয়েছিলেন, আমরা শিক্ষকরাও অসম্মানিত হয়েছিলাম। আমি বিশ্বাস করি, আমরা যারা শিক্ষকতায় এসেছি, তারা কেউই এটাকে সনাতন চাকরি হিসেবে নেইনি। জাতিকে সেবা করতে চেয়েছি। নিজের ক্ষুদ্র মেধা ও জ্ঞান দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি একটি শিক্ষিত জনগোষ্ঠী তৈরি করতে। কিন্তু পারছি না। হাজারটা প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে। তাই এখন আর শিক্ষকতায় থাকার কোনো আগ্রহ আমার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই ৬৫ বছর হতে এখনও অনেক বাকি আমার। তার আগেই অবসরে যেতে চাই। আমি চাই না উপাচার্য মহোদয় আমার লেখালেখির জন্য আমাকেও একটি ‘কারণ দর্শাও’ নোটিশ পাঠান। সেটা আমার জন্য বড্ড অবমাননাকর হবে। আমার বিবেকের কাছে আমি দায়বদ্ধ। যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়মের (শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু করে যৌন নিপীড়ন) প্রতিবাদ করা, আমি মনে করি শিক্ষক হিসেবে আমার অধিকার ও প্রতিবাদ করাটা ন্যায়সঙ্গত।
বিশ্ববিদ্যালয় আইন শিক্ষকদের মতামত পেশ করার অধিকার দিয়েছে। এখন এই ‘শো-কজ’ এর ব্যাপারটি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শুধু চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই আইনটি কার্যকর। বাকি ২৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এক-একটি আইন রয়েছে। সেখানে প্রতিটিতে এই অধিকার সীমিত। এখন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত ভিসিরা বিরোধী মতাবলম্বী শিক্ষকদের হেনস্তা করার জন্য এ ধরনের ‘শো-কজ’ এর আশ্রয় নিতে পারেন। এটা কোনো অবস্থাতেই শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশের জন্য সহায়ক নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তার নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়মের ব্যাপারে পাবলিক ফোরামে কোনো মতামত রাখতে পারবেন কি না—এ ব্যাপারে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয় এ ধরনের নীতিমালা প্রণয়ন করলে চলবে না। দরকার একটি সর্বজনীন আইন, যা সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রযোজ্য হবে। ইউজিসি এই নীতিমালা প্রণয়ন করতে পারে এবং ৩১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট নিজস্ব নিয়মের আওতায় তা কার্যকর করতে পারে। আরও একটা কথা। জনাব ভূঁইয়ার লেখার প্রতিবাদ করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উত্থাপিত অভিযোগগুলো (স্কুল-কলেজে আত্তীকরণ, শিক্ষক নিয়োগে দলীয়করণ) সর্বৈব মিথ্যা। আমরাও এমনটি চাই। আমরাও চাই উত্থাপিত অভিযোগগুলো মিথ্যা প্রমাণিত হোক। কিন্তু সাপ্তাহিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটির কী হবে (পরপর দুই সংখ্যায়, ১০ মার্চ ও ১৭ মার্চ)? যদি তা মিথ্যা হয়, আমি অনুরোধ করব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে আদালতের দ্বারস্থ হতে। আত্তীকরণের অভিযোগটি যদি সত্যি না হয়ে থাকে তাহলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে! ওই সাপ্তাহিক পত্রিকার কোনো অধিকার নেই ভাবমূর্তি নষ্ট করার! উপাচার্য মহোদয় তার নিজের স্বার্থেই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে পারেন। নিরপেক্ষ ওই তদন্ত কমিটি জাবির প্রতিটি ঘটনার (শিক্ষক নিয়োগ, টেন্ডারবাজি, যৌন নিপীড়ন, ফেসবুক ব্যবহার ইত্যাদি) তদন্ত করবে। উপাচার্য মহোদয় এটি যদি করেন, তাহলে তিনি সততার পরিচয় দেবেন। বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকবেন। তার প্রতি আমার আস্থা আছে।
আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়াকে ‘শো-কজ’ নোটিশ ইস্যু করায় আমি বিব্রতবোধ করছি। এ ধরনের ঘটনা শিক্ষার মানোন্নয়নে আদৌ সাহায্য করবে না। উপাচার্য মহোদয় যেমনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেন, ঠিক তেমনি একজন শিক্ষকও ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করেন। দুজনই শিক্ষক। বয়সের কারণে কিংবা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার কারণে একজন উপাচার্য হন বটে। কিন্তু তার মূল পরিচয় শিক্ষক। অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবীর আর আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া দুজনই শিক্ষক এবং দুজনই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জনাব ভূঁইয়া তার লেখায় যদি ভুল তথ্য দিয়ে থাকেন, তাহলে তিনি অবশ্যই সংশোধিত হবেন। কিন্তু তাকে হেয়প্রতিপন্ন করার ফলে শিক্ষকদের সঙ্গে প্রশাসনের দূরত্ব শুধু বাড়াল মাত্র। এতে করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটবে না।
এখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ‘শো-কজ’ নোটিশটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এটি ভালো সিদ্ধান্ত। শিক্ষক সমাজের উচিত হবে না কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া। উপাচার্য মহোদয়কে উপদেশ দেয়ার অধিকার আমার নেই। কিন্তু আমি তার শুভাকাঙ্ক্ষী। তার মতো আমরাও এ বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ভালোবাসি। শিক্ষার মানোন্নয়ন কীভাবে করা যায়, এদিকে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। সাহস নিয়েই বলি, শুধু প্রভাষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন করা যাবে না। সিনিয়র শিক্ষক দরকার। এমফিল, পিএইচডি কোর্স চালু হয়েছে। কিন্তু নিয়মিত ক্লাস হয় না। সিনিয়র শিক্ষকের অভাবে কোনো কোনো বিভাগে এসব কোর্সে ছাত্র ভর্তি করানোও যৌক্তিক নয়। উপাচার্য মহোদয় এদিকে দৃষ্টি দিলে ভালো করবেন। আমি বিশ্বাস করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষক উপাচার্য মহোদয়কে সমর্থন করবেন, যদি তিনি শিক্ষার মানোন্নয়নের উদ্যোগ নেন। ভবিষ্যতে ‘শো-কজ’ এর মতো ঘটনা আর না ঘটুক, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থিতিশীলতা বজায় থাকুক, এটাই প্রত্যাশা করি।
লেখক : বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক সদস্য ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ।
ড. তারেক শামসুর রেহমান
লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক
tsrahmanbd@yahoo.com
[সূত্রঃ আমার দেশ,২৪/০৪/২০১১]

2 comments:

  1. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  2. শ্রদ্ধেয় স্যার,
    আমার সালান নিবেন, আজ দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় আপনার আরব বিশ্বর গণতন্ত্র শীর্ষক কলম পড়েছি এব‌ং আপনার ব্লগঠিকানা পেয়েছি আপনার ব্লগটি খুব সুন্দর। যে দেখবে সে মুগ্ধ হবে। আপনার সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে শেষ করছি।

    আবু সাদাত
    সদস্য মহোদয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার দায়িত্বে (প্রফেসর ড. আতফুল হাই শিবলী)
    বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন।

    ReplyDelete